Sunday, 24 January 2021

How to change background color while keeping hair straight চুল ঠিক রেখে ...

How to change background color while keeping hair straightচুল ঠিক রেখে কিভাবে ব্যাকগ্রাউন্ড কালার পরিবর্তন করতে হয়
এসএসসি-এইচএসসিতে নিয়মিত ক্লাস, অন্যানোদের সপ্তাহে একদিন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর শুধুমাত্র দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্লাস হবে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, বাকিরা সপ্তাহে একদিন করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ক্লাস করবে। রোববার সংসদে পরীক্ষা ছাড়াই এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশের বিধান করতে বিদ্যমান আইন সংশোধনের প্রস্তাব পাসের প্রক্রিয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, ৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির নিয়মিত ক্লাস হবে। অন্য শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে একদিন করে আসবে। পুরো সপ্তাহের পড়া নিয়ে যাবে। পরের সপ্তাহে আবার একদিন আসবে। তিনি আরও বলেন, শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের গাদাগাদি করে বসতে হয়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে বসানো সম্ভব হয় না। তাই সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের এক সঙ্গে না এনে আলাদা আলাদা দিন ক্লাসে আনার ব্যবস্থা হবে। উল্লেখ্য, টানা ১১ মাস ধরে প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা স্তর পর্যন্ত দেশের সাড়ে পাঁচ কোটি শিক্ষার্থী ঘরবন্দি। করোনার টিকা আসায় অবশেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার জোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। গত শুক্রবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ দেওয়ার পর নড়েচড়ে বসেছেন প্রতিষ্ঠানপ্রধানরা। পরে শনিবার থেকে স্কুল-কলেজে শুরু হয়েছে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম। বন্ধ থাকা ক্লাসরুম, ধুলা পড়া ব্ল্যাকবোর্ড আর প্রতিষ্ঠানের আঙিনায় চলছে ধোয়া-মোছার কাজ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার প্রস্তুতির খবরে ঘরবন্দি শিক্ষার্থীরাও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে। তারা দ্রুত ক্লাসে ফিরতে চায়। তবে একসঙ্গে নয়, ধাপে ধাপে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, সব প্রতিষ্ঠান একসঙ্গে খুলে দিলে কোনোভাবেই স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করা সম্ভব হবে না। এজন্য গ্রামাঞ্চলে ও করোনায় অপেক্ষাকৃত কম আক্রান্ত জেলা, উপজেলাগুলোর স্কুল-কলেজ আগে খুলে দিতে হবে। তাদের অভিমত, ঢাকা, চট্টগ্রামসহ শহরাঞ্চলের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে একটু পরে খোলা যুক্তিসংগত হবে। গত শুক্রবার রাতে সারাদেশের স্কুল-কলেজপ্রধানদের কাছে মাউশির পাঠানো নির্দেশনায় আগামী ৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে স্কুল-কলেজ খোলার জন্য প্রস্তুতির নির্দেশ দেওয়া হয়। স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে একটি গাইড লাইনও দেওয়া হয় এ নোটিশের সঙ্গে। গাউড লাইনে বলা হয়, তিন ফুট দূরত্বে ক্লাসরুমের বেঞ্চগুলো স্থাপন করতে হবে। পাঁচ ফুটের কম দৈর্ঘ্যের একটি বেঞ্চে একজন শিক্ষার্থী এবং পাঁচ থেকে সাত ফুট দৈর্ঘ্যের বেঞ্চে দু’জন শিক্ষার্থী স্বাস্থ্যবিধি মেনে গাইড লাইন অনুসারে ক্লাস করতে পারবে। স্কুলে ঢোকার আগেই থার্মোমিটার দিয়ে তাপমাত্রা পরীক্ষা করতে হবে। কভিড-১৯ বিস্তার রোধে প্রতিদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশের সময় সবার স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। সবার জন্য মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা, শিক্ষার্থীরা যাতে শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে শিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিতে পারে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলাফেরা করতে পারে এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থারও পরিকল্পনা নিতে হবে। দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের যে মানসিক চাপ তৈরি হয়েছে তা থেকে মুক্ত করার জন্য নিরাপদ ও আনন্দঘন শিখন কার্যক্রমের পরিকল্পনা নেওয়ারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

Wednesday, 20 January 2021

এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রস্তুত: শিক্ষামন্ত্রী
কোভিড-১৯ মহামারীর মধ্যে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না হওয়ায় বিকল্প মূল্যায়নের মাধ্যমে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশের জন্য আইন সংশোধনের প্রস্তাব উঠেছে সংসদে। এই পরীক্ষার ফল ইতিমধ্যে তৈরি হয়ে আছে বলে সংসদকে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেন, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল আমাদের প্রস্তুত রয়েছে। বিলটি পাস হলেই ফল প্রকাশ করা হবে। শিক্ষামন্ত্রী মঙ্গলবার ইন্টারমিডিয়েট অ্যান্ড সেকেন্ডারি এডুকেশন (অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল-২০২১, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড (সংশোধন) বিল-২০২১ এবং বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড (সংশোধন) বিল- ২০২১ সংসদে উত্থাপন করেন। পরে ইন্টারমিডিয়েট অ্যান্ড সেকেন্ডারি এডুকেশন বিলটি এক দিনের মধ্যে এবং বাকি দুটি দুদিনের মধ্যে পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। এই বিল সংসদের অনুমোদন পেলে ২৮ জানুয়ারির মধ্যে উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশের চেষ্টা করা হবে বলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এর আগে জানিয়েছিলেন। আজ সংসদে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল আমাদের প্রস্তুত রয়েছে। বিদ্যমান আইনে যেহেতু রয়েছে পরীক্ষা পূর্বক ফল প্রকাশ করতে হবে, কিন্তু বৈশ্বিক মহামারী কোভিডের কারণে আমরা এবার পরীক্ষা নিতে পারিনি। বিশেষ পদ্ধতিতে ফলাফল দিতে চাচ্ছি। এজন্য আইনটি সংশোধন প্রয়োজন। মহান সংসদ থেকে আইনটি পাস করে দিলেই দ্রুততার সঙ্গে আমরা ফল প্রকাশ করতে পারব।

Tuesday, 19 January 2021

জেএসসির সার্টিফিকেট পেতে অনলাইনে ফরম পূরণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ সার্টিফিকেট পেতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ফরম পূরণ করাতে হবে। অনলাইনে যারা এ ফর্ম পূরণ করবে না তাদের সার্টিফিকেট দেয়া হবে না। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনো টাকা নেয়া যাবে না। রোববার (১৭ জানুয়ারি) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এস এম আমিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য জানানো হয়েছে ।
শিক্ষার্থীদের তথ্য সম্বলিত সম্ভাব্য তালিকা ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট (https://dhakaeducationboard.gov.bd) এ ২১/০১/২০২১ তারিখে দেয়া হবে। অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে- ২৩/০১/২০২১ থেকে ৩১/০১/২০২১ তারিখ পর্যন্ত।
৪৩তম বিসিএসে আবেদনের সময় বাড়াতে পিএসসিকে অনুরোধ ইউজিসির
সরকারি চাকরিতে ক্যাডার কর্মকর্তা নিয়োগের জন্য ৪৩তম বিসিএসের সার্কুলার অনুযায়ী আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত আবেদন নেওয়ার কথা। তবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের দাবির কারণে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এই আবেদনের সময়সীমা আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত বাড়াতে সরকারি কর্ম কমিশনকে (পিএসসি) অনুরোধ জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার পিএসসি চেয়ারম্যান বরাবর ইউজিসির পক্ষে সচিব স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার আবেদনপত্র জমাদানের সময়সীমা আগামী ৩১ মার্চ ২০২১ তারিখ পর্যন্ত বৃদ্ধি করার বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১৮ মার্চ ২০২০ তারিখ থেকে বন্ধ রয়েছে। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে সেমিস্টারের চূড়ান্ত পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে গত ১৩ ডিসেম্বর ইউজিসি চেয়ারম্যানের সভাপতিত্বে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের উপাচার্যগণের সাথে এক সভা হয়। সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের সেমিস্টারের চূড়ান্ত পরীক্ষা স্বাস্থ্যবিধি মেনে গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়। উক্ত সভায় বিসিএস পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধির ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের পক্ষ থেকে উপাচার্যগণ কমিশনকে পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। কমিশনও করোনা পরিস্থিতির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের এ প্রস্তাবের সঙ্গে একমত পোষণ করে। এর আগে গত ডিসেম্বরে ৪৩তম বিসিএসের সার্কুলার দেয় সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। ৪৩তম সাধারণ বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে এক হাজার ৮১৪ জন কর্মকর্তা নেওয়া হবে। সার্কুলার অনুযায়ী, ৪৩তম বিসিএসের আবেদন কার্যক্রম শুরু হবে ৩০ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে। শেষ হবে ২০২১ সালের ৩১ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টায়। এখন এ সময় বাড়ানো হতে পারে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ৪৩তম সাধারণ বিসিএসের মাধ্যমে প্রশাসন ক্যাডারে ৩০০ জন, পুলিশ ক্যাডারে ১০০ জন, পররাষ্ট্র ক্যাডারে ২৫ জন, শিক্ষা ক্যাডারের জন্য ৮৪৩ জন, অডিটে ৩৫ জন, ট্যাক্সে ১৯ জন, কাস্টমসে ১৪ জন, সমবায়ে ২০ জন, ডেন্টাল সার্জন পদে ৭৫ জন এবং অন্যান্য ক্যাডারে ৩৮৩ জনকে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে। পোষ্টটি লিখেছেন: মোঃ মমিরুল ইসলাম মোঃ মমিরুল ইসলাম একজন ব্লগার। এই সাইটে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পোষ্ট তুলে ধরেন।